
সুন্দরবন ভ্রমণে আপনি পাবেন এক সাথে চারটি সৌন্দর্য। বিলাসী নৌ বিহার, ওয়াইল্ড লাইফ, ম্যানগ্রোভ বনের নীরব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং অবারিত সমুদ্র।
সেপ্টেম্বর’২০২৫ থেকে ২০২৬ এর মে মাস পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহে নিয়মিতভাবে ট্যুর রয়েছে। এর মধ্যে পবিত্র রমজান মাসে বিরতী।
আপনার পছন্দের ট্যুরের তারিখ আমাদেরকে জানালে, কর্পেোরেট বা ব্যক্তিগত যে কোন ধরনের- ১ জন থেকে ২০০/৩০০ জন হলেও হতে পারে। আমরা বিগত ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থেকে আশা করি আপনার পছন্দমতো ট্যুর আয়োজন করে দিতে পারবো।
সুন্দরবন। বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্য। প্রতিবছর দেশ বিদেশের ট্যুরিস্টদের অন্যতম আকর্ষণ সুন্দরবন। যারা পরিবার নিয়ে একটু আরাম আয়েশে সুন্দরবন ঘুরতে চান তাদের জন্যই আমাদের আয়োজন। যেখানে শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই জয়েন করতে পারবেন। কর্পোরেট, ফ্যামেলি ট্যুরের জন্য-বড় এবং বিলাসবহুল এসি শিপ।
ষ্টার ক্যাটাগরির ফুড, বার-বি-কিউ গালা ডিনার(নাইট), দক্ষ ট্যুর পরিচালকসহ আন্তরিক আতিথেয়তা আপনার জন্য।
আমরা মৌখিকভাবে বুকিং নয়, লিখিতভাবে পূর্ণাঙ্গ বুকিং ফরম দিয়ে থাকি। বুকিং এর পর ঢাকা থেকে খুলনা যাওয়া আসাসহ সব চিন্তা আমাদের। নিশ্চিন্তে আপনার পছন্দমত তারিখে এখনই বুকিং করতে পারেন।
সুন্দরবন। বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্য। প্রতিবছর দেশ বিদেশের ট্যুরিস্টদের অন্যতম আকর্ষণ সুন্দরবন। যারা পরিবার নিয়ে একটু আরাম আয়েশে সুন্দরবন ঘুরতে চান তাদের জন্যই আমাদের আয়োজন। যেখানে শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই জয়েন করতে পারবেন। কর্পোরেট, ফ্যামেলি ট্যুরের জন্য-বড় এবং বিলাসবহুল এসি শিপ।
ষ্টার ক্যাটাগরির ফুড, বার-বি-কিউ গালা ডিনার(নাইট), দক্ষ ট্যুর পরিচালকসহ আন্তরিক আতিথেয়তা আপনার জন্য।
আমরা মৌখিকভাবে বুকিং নয়, লিখিতভাবে পূর্ণাঙ্গ বুকিং ফরম দিয়ে থাকি। বুকিং এর পর ঢাকা থেকে খুলনা যাওয়া আসাসহ সব চিন্তা আমাদের। নিশ্চিন্তে আপনার পছন্দমত তারিখে এখনই বুকিং করতে পারেন।
#ফুড মেন্যু:
প্রতিদিন ৩ বার স্নাক্স সহ ৬বার ডাবল মেন্যুর খাবার থাকবে। চা/কফি সবসময়।
যেভাবে ভ্রমণ করবো:
#১ম_দিন:
জেলখানা ঘাট,( খুলনা শহর) থেকে আমাদের ট্যুর পরিচালক/ম্যানেজার আপনাকে রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবেন। ভৈরব, রুপসা, পশুর নদী ধরে জাহাজ চলবে আন্ধারমানিকের উদ্দেশ্যে।
ব্রেকফাষ্ট, মর্নিং স্নাক্স করে ও লাঞ্চের আগেই যাবো “আন্ধারমানিক-ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্রে। সুন্দরবন বিভাগের গানম্যান ও ট্যুর গাইডের সাথে সারিবদ্ধভাবে যাবো নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে। ঢুকবো গভীর বনে৷ দুপাশে রয়েছে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ বন। সুন্দরী, গোলপাতা, গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নীরব থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে। প্রায় ১ কি.মি. ট্রেইল ঘুরে জাহাজে ফিরে আসবো। জাহাজে ফিরে বিকালের চলতে চলতে লাঞ্চ- ইভিনিং স্ন্যাক্স।
জাহাজ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত “কটকা অভয়ারণ্যে”র উদ্দেশে।
#২য়_দিন:
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং নীরব থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবো৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি’র ঝোপ, হরিণের বিচরণের মাঠ এবং গভীর বন পেরিয়ে ২.৫ কি.মি. দূরের জামতলা সী বীচে যাবো। উপভোগ করবো বাংলাদেশের দুই গর্ব “সুন্দরবন” এবং ‘বঙ্গোপসাগর”এর মিলন স্থান। কটকা সী বিচ।
অত:পর যাবো কটকা অভয়ারণ্যে। টাইগার টিলা, কাঁদা, শ্বাসমূল আর ভয়ংকর গরান বন পেরিয়ে টাইগার টিলার অবস্থান। যাওয়ার পথে খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখা যাবে। এখানেও সী বীচ রয়েছে।
এরপর ফিরবো জাহাজে৷ জাহাজ যাবে “কচিখালি”র উদ্দেশ্যে।
“কচিখালিতে” গা,ছমছমে ছন বনের ভিতর দিয়ে হাঁটবো। হরিণের পাল মাথা উচু করে আপনাকে দেখেই ছুটে পালাবে এবং আপনি বুঝবেন কেন এ স্থানটিকে বাঘের ডাইনিং বলা হয়। ছমছমে অনুভবে ফিরবো জাহাজে। যাবো ডিমের চর- আইল্যান্ডে। আপনি চাইলে পুরন হতে পারে জাল নিয়ে শখের মাছ ধরার ইচ্ছেও।
অসাধারণ সুন্দর এ সী বীচে থাকবো সন্ধ্যা পর্যন্ত।
তারপর ফিরবো জাহাজে। জাহাজ চলবে করমজলের উদ্দেশ্যে।
#৩য়_দিনঃ
করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির, বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ, বানর, মায়াবী হরিণসহ বন্যপ্রাণী দেখে চলে যাবো ঢাংমারী 𝐒𝐩𝐞𝐜𝐢𝐚𝐥 𝐕𝐢𝐥𝐥𝐚𝐠𝐞 𝐓𝐨𝐮𝐫 এ. ভ্রমণ শেষে জাহাজে ফিরে খুলনার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবো।
#নিরাপত্তা: নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবেন বাংলাদেশ বনবিভাগের দুই জন সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী। আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে VHF এর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন। তবে বন ভ্রমণ নিরাপদ।
#ফুড মেন্যু:…..
১ম দিন:
স্পেশাল ওয়েলকাম ড্রিংকস।ব্রেকফাষ্ট: ব্রেড, বাটার, জ্যাম, কর্নফ্লেক্স, দুধ, ডিম অমলেট, পাখির ডিম সেদ্ধ, খলিসা ফুলের মধু, কলা, মাল্টা, চা/কফি।
মর্নিং স্নাক্স: চিকেন রোল, আপেল/পেপে, চা/কফি।
লাঞ্চ: বাসমতী চালের ভাত, ভর্তা, লাউ চিংড়ি, রুপচাঁদা মাছ দোপিয়াজা, চইঝালের মাংস, ডাল, সালাদ, কোল্ড ড্রিংকস, মিষ্টি, ফল, চা/কফি।
ইভিনিং স্নাক্স: ফিস ফ্রাই, হট এন্ড সাওয়ার সুপ, ফ্রেঞ্জ ফ্রাই, চা/কফি।
ডিনার: মিক্সড ফ্রাইড রাইস, সুইট এন্ড সাওয়ার প্রণ, ফ্রাইড চিকেন, চাইনিজ ভেজিটেবল, কেসনাট সালাদ, কাস্টার্ড, কোল্ড ড্রিংক্সস, চা/কফি।
২য় দিন:
প্রি ব্রেকফাষ্ট: গরুর দুধ, গ্লুকোজ, ড্রাই কেক, চা/কফি।
ব্রেকফাষ্ট: ভুনা খিচুড়ি, চিকেন ফ্রাই, খাসির কলিজা ভুনা, বেগুন ভাজি, আচার, গ্রীণ সালাদ, জিরাপানি ড্রিংকস, চা/কফি।
মর্নিং স্নাক্স: ফ্রুট জুস, চিকেন স্যান্ডউইস, পেয়ারা, চা/কফি।
লাঞ্চ: বাসমতী চালের ভাত, চিংড়ি ভর্তা, কলা ভর্তা, মিক্সড ভেজিটেবল, চিকেন কারি, পারসে মাছ দোপিয়াজা, ডাল, সালাদ, সরপুরিয়া, চা/কফি।
ইভিনিং স্নাক্স: শিতের পিঠা/ চিকেন উইংস/পটেটো ওয়েজেজ, থাই থিক স্যুপ, চা/কফি।
ডিনার: বাটার নান, চিকেন বারবিকিউ, ফিস বারবিকিউ, ম্যাশ পটেটো, ভেজিটেবল ফ্রাই, রাশিয়ান সালাদ, কোল্ড ড্রিংক্স, স্পেশাল রস মালাই, চা/কফি।
৩য় দিন:
প্রি ব্রেকফাষ্ট: গরুর দুধ, লেক্সাস বিস্কিট, চা/কফি।
ব্রেকফাষ্ট: তার্কিস রুটি, হাসের মাংস ভুনা, ডিম অমলেট, ডাল মাখানা, রসের পায়েস, চা/কফি।
মর্নিং স্নাক্স: বেলের সরবত/লেমন জুস, ফ্রুট কেক, মিক্সড ফ্রুট, চা/কফি।
লাঞ্চ: পোলাও, কোরাল মাছ দোপিয়াজা, চিকেন রোস্ট, বেগুন ভাজি, গ্রীণ সালাদ, সাদা দই, কোল্ড ড্রিংক্সস, চা/কফি।
ডিনার: বসনিয়ান নান, ফ্রাইড ভেজিটেবল, চা/কফি।
সব রুমেই এসি, এটাচ্ট বাথ, উইন্ডো ও মডার্ণ ফিটিংস রয়েছে।

প্যাকেজ প্রাইস: জনপ্রতি
আল্ট্রা ডিলাক্স স্যুইট, লেভেল 02: 17,000/-
হানিমুন স্যুইট, লেভেল 03: 18,000/-
প্রেসিডেন্সিয়াল সুইট, লেভেল 03: 20 & লেভেল 04: 22,000/-
২টি জাহাজে নিয়মিত ট্যুর। ১১ হাজার থেকে জনপ্রতি প্যাকেজ শুরু
সব রুমেই এসি, এটাচ্ট বাথ, উইন্ডো ও মডার্ণ ফিটিংস রয়েছে।
শিশু: ০৩ বছর পর্যন্ত ফ্রি, ৩+থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ৫০%, যদি বেড না লাগে।
প্যাকেজ প্রাইস ফিক্সড। আমরা সার্ভিসেও দুই কথা বলিনা প্রাইসেও না। আশা করি আপনি খুশি হবেন। কর্পোরেট বা ব্যক্তিগত ভ্রমণের জন্য ফোন করে আপনার বুকিং নিশ্চিত করতে পারেন।
ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার, চেক, অফিসে ক্যাশ বা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমেও পেমেন্ট করতে পারবেন।
নিরাপত্তা
নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষনিক নিয়োজিত থাকবেন বাংলাদেশ বনবিভাগের দুই জন সশস্ত্র নিরাপত্তা কর্মী। আবহাওয়া এবং অন্য যে কোন প্রয়োজনে VHF এর মাধ্যমে ফরেস্ট, কোষ্ট গার্ড এবং নৌ-বাহিনীর সাথে সার্বক্ষনিক যোগাযোগ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন। তবে বন ভ্রমণ নিরাপদ।